'প্রেম'
-আলফাত্তাহ ফাহাদ
প্রেম আসে বারেবার নয় একবার,
প্রেমের কি শেষ আছে আদৌ বলিবার?
প্রেমহীন শূণ্য হৃদয় আছে ক'জনার?
মনের প্রেম সেতো নয় মুছিবার ।
প্রেম এসেছিল আসবে শতবার ,
সুখের তরীতে অথবা দুখের ভেলায়।
নবজাগরণের প্রেমিক হয়ে দেখা দিবে রোজ,
প্রেমের কি শেষ আছে, শেষ কি হবে প্রেম ভোজ?
শত প্রেমিকার রুপলীলায় প্রেমিকের হা-হুতাশ,
লাগিছে দুয়ারে প্রেম-বিলাসীর দমকা বাতাস।
ডেকেছে প্রেমিক প্রেমপুঁজারীর সভা,
প্রেমাসক্তির প্রেমভোজন হবে দফা।
প্রেম কাননে ফুঁটিছে ফুল সদাই ,
সুবাস ছড়ায়ে সুবাসিত করিবার তাড়নায় ।
নাই, শেষ নাই প্রেম তরীর চলিবার,
প্রেম এসেছিল আসিবে বারেবার ... ।
'আমারও আছে জল'
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
কি করে বোঝাই তোমায়?
প্রতিটি সেকেন্ডের এই চলমান আস-ফাস আর রচিত ইতিহাস,
হৃদয়ের স্পন্দনে লিপিবদ্ধ হয়েছে যা বিশাল এই কালের বক্ষে;
একাল-সেকাল দু'কাল মিলিয়েই জমা পড়ে আছে অজস্র গল্প,
সে গল্পের মায়াবী জগতে আটকা পড়েছি দিনে দিনে।
একটু সময় করে দেখে যেও তুমি আমার এই সর্বনাশা সকাল-দুপুর-রাত,
যেখানে আমার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া কঠিন তোমাতেই বসবাস;
রয়েছে বিধাতার অট্টহাসি আর অনাকাঙ্খিত ঝড়ের পূর্বাভাস,
স্বপ্নটাকে হারিয়ে খুঁজে ফেরা আর অনেকটা দীর্ঘশ্বাস।
জানি আমার কাঁন্নার জল তুমি দেখতে পাবে না কোনদিন,
কারণ সেটাকে এখন আর জল বলা যাবে না;
কাঠপোড়া রোদ্দুর আর জমে থাকা কয়লার তপ্ততায় শুঁকিয়ে গিয়েছে সবটুকুই,
তাই আর বলব না আমি কাঁদি, আমি কাঁদছি, আমারও আছে জল ...
'দুপুর'
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
তুমি কি দেখেছো,
নির্জন দুপুরের নিঝুম অরণ্যের ছায়া,
পুকুরঘাটের রৌদ্র-ছায়ার চিরায়িত খেলা,
জল-তরঙ্গের প্রতি ভাজের শৈল্পিকতা,
আর আমার দুপুরের আমিত্বটাকে ?
আমি আমার দুপুরের কাছে যাই,
একখানি নকশী করা স্বপ্ন বুনোতে,
বনফুলের অনাকাঙ্খিত ঘ্রাণ নিতে,
আর তপস্যার ঘোর কাটানো স্নানে,
এইতো আমি আমার দুপুরে !
দুপুরের তপ্ততা বড়ই মলিন আমার কাছে ,
আমি খুঁজে নিয়েছি তার শুভ্রতাটুকুই।
আর তাই উদাস দুপুরে আমি উদাসীন,
তিক্ততা ঝেড়ে ফেলে ডুব দিয়েছি দুপুর শিল্পকলায়!
বর্ষণের দুপুরে আমি চেয়ে থাকি অপলক,
ঝুম বর্ষা স্নানে প্রাণ জুড়ানোর সুপ্ত বাসনায়।
আমার দুপুরে আমি খুঁজে ফিরি,
কদম ফুলের বিকশিত মাধুর্য্যে বর্ষণের কোমল স্পর্শ ।
আমি আমার দুপুরের মায়ায় জর্জড়িত !
আগলে রেখেছি আমি আমার দুপুরকে,
তুমি কি দেখনি,
আমার দুপুরের আমিত্বটাকে?
যেখানে রয়েছে আমার দুপুর সম্রাজ্য!
আর প্রজাহীন এক রাজা এই আমি।
'পোঁকা'
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
এতদিনের ইতিহাসে তোমাকে পায়নি খুঁজে,
যখন পেলাম তখন বড় দেরী হয়ে গিয়েছে,
কোথা থেকে এলে হঠাত এই অসময়ের তলানিতে?
অতপর একটি পোঁকা হয়েই আমার কানে প্রবেশ করেছো,
তারপর চলে গিয়েছো একদম ভেতরে,
কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়েছো আমার সবটুকুই,
আমি বাঁধা দিইনি একটুও,
সে সাহসটুকু আমার ছিল না যে!
এখন কিছুটা উচ্ছিষ্টও অবশিষ্ট নেই আর সেখানটিতে...
তারপর কেঁটে গিয়েছে আরও অনেকটা সময়,
দিবা-নিশির ভাজে গভীর মায়া আর যতনে,
কেটে গিয়েছে বহু আলাপনের সুখানুভুতি,
দরদিয়ার মায়াবী টানের মোহে, গিয়েছিলাম অনেকটা দুর।
তখনও বুঝিনি কষ্টের পাহাড়টা আমারই বুকের উপর এসে পড়বে,
আমার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে সহস্র বছরের দু:খরাশি আপন করে নেবে বলে...
অবশেষে আমার ছাঁয়াটুকু মুছে দেয়ার ক্ষণ এলো বলে,
পাতালপুরীর মিশে যাওয়া জগতেই যেতে হবে আমায়...
তুমি কি আদৌ আপন করে নিয়েছিলে আমায়?
তোমার বুকের কোন ভাঁজেই কি আমার নামটি লিখা ছিল না?
তুমিতো অসংখ্য কাঁমড় বসিয়েছিলে এ বুকে,
আমিতো মাতালের মত সেটাকেই সুখ ভেবেছিলাম,
তুমি কি কোনদিনও জানতে পারবে এই বুকের ক্ষতটার কথা?
জানি পারবে না, তুমি আমাকে শেষ করে দিয়েছো আমি তাতে কাঁদছি না,
আমার কাঁন্নার কারণ আমি নিজেই!
আজ আমিও একটা পোঁকা হয়ে গিয়েছি,
তবে এ পোঁকাটির আজ আর কোন মুল্যই নেই কারও কাছে,
নষ্ট হয়ে যাওয়া কোন কীটের ন্যায় তার বিনাশ দেখার অপেক্ষায় সবাই এখন,
আমি তাদের হতাশ করবো না এমনকি তোমাকেও...
পোঁকাদের রাজ্য থেকে আজ আরও একটি পোঁকার পতন হতে যাচ্ছে,
তবে তুমি জানবেও না পোঁকাটার বুকে এখনও কত ভালবাসা জমা আছে,
জানবে না পোঁকাটা যাবার বেলায় কতটা বোবা কাঁন্নার জল নয় রক্ত ঝরিয়েছে ...
একটু দাড়াবে কি?
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
একটু দাড়াবে কি ?
সুখের পরশমাখা এক ঘটি জল নিয়ে,
কোন মোহ ছাড়াই একখানি বিমুগ্ধ প্রতিদানের আশায় ,
আমার জন্য, শুধুই আমার জন্য থাকবে অপেক্ষায়,
করবে কি রাত্রি যাপন নির্ঘুম ঐ দু'চোখে,
জোস্না রাতে নুপুরের ঝড়-তোলা সুরে কি ডাকবে তুমি আমায় ?
একটু দাড়াবে কি?
একখানি স্বপ্ন ছোঁয়ার ইচ্ছে নিয়ে,
অবাক চোখে চেয়ে থাকা স্বপ্নবাজের কাছে,
দেবে কি কিছু স্বপ্ন উপহার আমায় ?
স্বপ্নের মায়ায় যতনে জড়িয়ে রেখে,
স্বপ্নচূড়ার স্বপ্নকে খুজে নেবে আমার মাঝে ...
একটু দাড়াবে কি ?
ধরবে কি হাত আমার ,
দেবে কি তোমার ভেঁজা অধরের মিষ্টি হাসি ,
কিছু কথা কি কইবে সখী মোর সনে,
কবিতার ছন্দ মার খাবে যে কথায়,
গাইবে কি একখানি গান আমায় নিয়ে?
হোক না বেসুরো অযথাই ...
একটু দাড়াবে কি?
শুনবে কি আমার মনের ব্যথা ,
নিভিয়ে দেবে জ্বালাময় তপ্ত অগ্নিশিখা ?
ভালবাসার বর্ষণের ঢলে ভিজবে মোর সাথে,
দেখবে কি নগ্ন পায়ে শিশিরভেজা ঘাসের মিলন,
আর, মুছে দেবে নীল রঙ্গা দু:খটাকে ?
একটু দাড়াবে কি?
দাড়াও না একটু ,
শোনই না আমার কথা ,
বাসো না একটু ভাল অযথাই,
ছড়িয়ে দাও ভালবাসার রংধনু আকাশের ঐ নীলিমায়।
-আলফাত্তাহ ফাহাদ
প্রেম আসে বারেবার নয় একবার,
প্রেমের কি শেষ আছে আদৌ বলিবার?
প্রেমহীন শূণ্য হৃদয় আছে ক'জনার?
মনের প্রেম সেতো নয় মুছিবার ।
প্রেম এসেছিল আসবে শতবার ,
সুখের তরীতে অথবা দুখের ভেলায়।
নবজাগরণের প্রেমিক হয়ে দেখা দিবে রোজ,
প্রেমের কি শেষ আছে, শেষ কি হবে প্রেম ভোজ?
শত প্রেমিকার রুপলীলায় প্রেমিকের হা-হুতাশ,
লাগিছে দুয়ারে প্রেম-বিলাসীর দমকা বাতাস।
ডেকেছে প্রেমিক প্রেমপুঁজারীর সভা,
প্রেমাসক্তির প্রেমভোজন হবে দফা।
প্রেম কাননে ফুঁটিছে ফুল সদাই ,
সুবাস ছড়ায়ে সুবাসিত করিবার তাড়নায় ।
নাই, শেষ নাই প্রেম তরীর চলিবার,
প্রেম এসেছিল আসিবে বারেবার ... ।
'আমারও আছে জল'
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
কি করে বোঝাই তোমায়?
প্রতিটি সেকেন্ডের এই চলমান আস-ফাস আর রচিত ইতিহাস,
হৃদয়ের স্পন্দনে লিপিবদ্ধ হয়েছে যা বিশাল এই কালের বক্ষে;
একাল-সেকাল দু'কাল মিলিয়েই জমা পড়ে আছে অজস্র গল্প,
সে গল্পের মায়াবী জগতে আটকা পড়েছি দিনে দিনে।
একটু সময় করে দেখে যেও তুমি আমার এই সর্বনাশা সকাল-দুপুর-রাত,
যেখানে আমার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া কঠিন তোমাতেই বসবাস;
রয়েছে বিধাতার অট্টহাসি আর অনাকাঙ্খিত ঝড়ের পূর্বাভাস,
স্বপ্নটাকে হারিয়ে খুঁজে ফেরা আর অনেকটা দীর্ঘশ্বাস।
জানি আমার কাঁন্নার জল তুমি দেখতে পাবে না কোনদিন,
কারণ সেটাকে এখন আর জল বলা যাবে না;
কাঠপোড়া রোদ্দুর আর জমে থাকা কয়লার তপ্ততায় শুঁকিয়ে গিয়েছে সবটুকুই,
তাই আর বলব না আমি কাঁদি, আমি কাঁদছি, আমারও আছে জল ...
'দুপুর'
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
তুমি কি দেখেছো,
নির্জন দুপুরের নিঝুম অরণ্যের ছায়া,
পুকুরঘাটের রৌদ্র-ছায়ার চিরায়িত খেলা,
জল-তরঙ্গের প্রতি ভাজের শৈল্পিকতা,
আর আমার দুপুরের আমিত্বটাকে ?
আমি আমার দুপুরের কাছে যাই,
একখানি নকশী করা স্বপ্ন বুনোতে,
বনফুলের অনাকাঙ্খিত ঘ্রাণ নিতে,
আর তপস্যার ঘোর কাটানো স্নানে,
এইতো আমি আমার দুপুরে !
দুপুরের তপ্ততা বড়ই মলিন আমার কাছে ,
আমি খুঁজে নিয়েছি তার শুভ্রতাটুকুই।
আর তাই উদাস দুপুরে আমি উদাসীন,
তিক্ততা ঝেড়ে ফেলে ডুব দিয়েছি দুপুর শিল্পকলায়!
বর্ষণের দুপুরে আমি চেয়ে থাকি অপলক,
ঝুম বর্ষা স্নানে প্রাণ জুড়ানোর সুপ্ত বাসনায়।
আমার দুপুরে আমি খুঁজে ফিরি,
কদম ফুলের বিকশিত মাধুর্য্যে বর্ষণের কোমল স্পর্শ ।
আমি আমার দুপুরের মায়ায় জর্জড়িত !
আগলে রেখেছি আমি আমার দুপুরকে,
তুমি কি দেখনি,
আমার দুপুরের আমিত্বটাকে?
যেখানে রয়েছে আমার দুপুর সম্রাজ্য!
আর প্রজাহীন এক রাজা এই আমি।
'পোঁকা'
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
এতদিনের ইতিহাসে তোমাকে পায়নি খুঁজে,
যখন পেলাম তখন বড় দেরী হয়ে গিয়েছে,
কোথা থেকে এলে হঠাত এই অসময়ের তলানিতে?
অতপর একটি পোঁকা হয়েই আমার কানে প্রবেশ করেছো,
তারপর চলে গিয়েছো একদম ভেতরে,
কুঁড়ে কুঁড়ে খেয়েছো আমার সবটুকুই,
আমি বাঁধা দিইনি একটুও,
সে সাহসটুকু আমার ছিল না যে!
এখন কিছুটা উচ্ছিষ্টও অবশিষ্ট নেই আর সেখানটিতে...
তারপর কেঁটে গিয়েছে আরও অনেকটা সময়,
দিবা-নিশির ভাজে গভীর মায়া আর যতনে,
কেটে গিয়েছে বহু আলাপনের সুখানুভুতি,
দরদিয়ার মায়াবী টানের মোহে, গিয়েছিলাম অনেকটা দুর।
তখনও বুঝিনি কষ্টের পাহাড়টা আমারই বুকের উপর এসে পড়বে,
আমার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে সহস্র বছরের দু:খরাশি আপন করে নেবে বলে...
অবশেষে আমার ছাঁয়াটুকু মুছে দেয়ার ক্ষণ এলো বলে,
পাতালপুরীর মিশে যাওয়া জগতেই যেতে হবে আমায়...
তুমি কি আদৌ আপন করে নিয়েছিলে আমায়?
তোমার বুকের কোন ভাঁজেই কি আমার নামটি লিখা ছিল না?
তুমিতো অসংখ্য কাঁমড় বসিয়েছিলে এ বুকে,
আমিতো মাতালের মত সেটাকেই সুখ ভেবেছিলাম,
তুমি কি কোনদিনও জানতে পারবে এই বুকের ক্ষতটার কথা?
জানি পারবে না, তুমি আমাকে শেষ করে দিয়েছো আমি তাতে কাঁদছি না,
আমার কাঁন্নার কারণ আমি নিজেই!
আজ আমিও একটা পোঁকা হয়ে গিয়েছি,
তবে এ পোঁকাটির আজ আর কোন মুল্যই নেই কারও কাছে,
নষ্ট হয়ে যাওয়া কোন কীটের ন্যায় তার বিনাশ দেখার অপেক্ষায় সবাই এখন,
আমি তাদের হতাশ করবো না এমনকি তোমাকেও...
পোঁকাদের রাজ্য থেকে আজ আরও একটি পোঁকার পতন হতে যাচ্ছে,
তবে তুমি জানবেও না পোঁকাটার বুকে এখনও কত ভালবাসা জমা আছে,
জানবে না পোঁকাটা যাবার বেলায় কতটা বোবা কাঁন্নার জল নয় রক্ত ঝরিয়েছে ...
একটু দাড়াবে কি?
- আলফাত্তাহ ফাহাদ
একটু দাড়াবে কি ?
সুখের পরশমাখা এক ঘটি জল নিয়ে,
কোন মোহ ছাড়াই একখানি বিমুগ্ধ প্রতিদানের আশায় ,
আমার জন্য, শুধুই আমার জন্য থাকবে অপেক্ষায়,
করবে কি রাত্রি যাপন নির্ঘুম ঐ দু'চোখে,
জোস্না রাতে নুপুরের ঝড়-তোলা সুরে কি ডাকবে তুমি আমায় ?
একটু দাড়াবে কি?
একখানি স্বপ্ন ছোঁয়ার ইচ্ছে নিয়ে,
অবাক চোখে চেয়ে থাকা স্বপ্নবাজের কাছে,
দেবে কি কিছু স্বপ্ন উপহার আমায় ?
স্বপ্নের মায়ায় যতনে জড়িয়ে রেখে,
স্বপ্নচূড়ার স্বপ্নকে খুজে নেবে আমার মাঝে ...
একটু দাড়াবে কি ?
ধরবে কি হাত আমার ,
দেবে কি তোমার ভেঁজা অধরের মিষ্টি হাসি ,
কিছু কথা কি কইবে সখী মোর সনে,
কবিতার ছন্দ মার খাবে যে কথায়,
গাইবে কি একখানি গান আমায় নিয়ে?
হোক না বেসুরো অযথাই ...
একটু দাড়াবে কি?
শুনবে কি আমার মনের ব্যথা ,
নিভিয়ে দেবে জ্বালাময় তপ্ত অগ্নিশিখা ?
ভালবাসার বর্ষণের ঢলে ভিজবে মোর সাথে,
দেখবে কি নগ্ন পায়ে শিশিরভেজা ঘাসের মিলন,
আর, মুছে দেবে নীল রঙ্গা দু:খটাকে ?
একটু দাড়াবে কি?
দাড়াও না একটু ,
শোনই না আমার কথা ,
বাসো না একটু ভাল অযথাই,
ছড়িয়ে দাও ভালবাসার রংধনু আকাশের ঐ নীলিমায়।